[টিপস] চোখের সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরার উপায়।

[টিপস] চোখের সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরার উপায়।
চোখ ভিতরে ঢুকে থাকলে বা ঢুলুঢুলু হয়ে
থাকলে ‍পুরো সৌন্দর্যেই সেটার একটা ছাপ পড়ে। তাই সুন্দর চেহারার অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো সুন্দর চোখ।
চোখের ক্লান্তি খুব সহজে দূর করা সম্ভব নয়। তবে সাধারণ কিছু মেইকআপ কৌশলের সাহায্যে কিছুটা হলেও চোখের ক্লান্তভাব দূর করা সম্ভব।
একটি রূপচর্চা বিষয়ক ওয়েবসাইটের
প্রতিবেদন থেকে সেই পদ্ধতিই জানানো
হলো।
image
ঘন চোখের পাপড়ি
ভারি মেইকআপের ক্ষেত্রে নকল পাপড়ি
ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। তাই বলে
প্রতিদিনের সাজগোজে তো আর নকল
পাপড়ি ব্যবহার করা যায় না। তবে চোখ
আকর্ষণীয় করে তুলতে ঘন পাপড়ির তুলনা
নেই।
চোখ আকর্ষণীয় করে তুলতে ঘন পাপড়ির
তুলনা নেই। মডেল: মডেলঃ শারমিন রমা/
ছবি: ই স্টুডিও। চোখ আকর্ষণীয় করে
তুলতে ঘন পাপড়ির তুলনা নেই। মডেল:
মডেলঃ শারমিন রমা/ছবি: ই স্টুডিও।
সেক্ষেত্রে ‘ভল্যুমিলাইজিং এবং লেন্থননিং’ উপাদান বিশিষ্ট মাশকারা ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ধরনের মাশকারা বিশেষ উপাদান ও
ব্রাশ চোখের পাপড়ি ঘন করার পাশাপাশি
পাপড়ির দৈর্ঘ্যও কিছুটা বাড়িয়ে তোলে।
চোখের নীচে কাজলের ব্যবহার
চোখের উপর তো সবাই কম বেশি আই
লাইনার ব্যবহার করে থাকেন। চোখে কাজল হিসেবে কালো কাজল বেশি জনপ্রিয় হলেও বর্তমানে বিভিন্ন রংয়ের কাজলের জনপ্রিয়তাও কম নয়।
চোখের উপরে ও নীচে ব্যবহারের জন্য
অনেকেই বেছে নিয়ে থাকেন রঙিন কাজল।
চোখের নীচের অংশে ‘ওয়াটার লাইনে’ হালকা রংয়ের কাজল ব্যবহার করলে চোখ দেখতে বড় ও উজ্জ্বল লাগবে।
রঙিন স্মোকি আই
হাল ফ্যাশনে অন্যতম জনপ্রিয় চোখের
মেইকআপ হলো স্মোকি আই। তবে যাদের চোখ ভিতরের দিকে ডেবে গেছে তারা কালো বা অ্যাশ স্মোকি আই একটু এড়িয়ে চলুন। কারণ এতে আরও বেশি ভিতরে মনে হতে পারে চোখ।
স্মোকি আই মেইকআপের জন্য অন্য যে
কোনো উজ্জ্বল রং ব্যবহার করা যেতে
পারে। এক্ষেত্রে চোখের পাপড়ির কাছে একই রংয়ের গাঢ় শেইড এবং এরপর হালকা শেইড লাগিয়ে একটি ব্লেনডিং ব্রাশ দিয়ে ভালো করে শ্যাডোগুলো মিশিয়ে দিতে হবে। চোখের নীচের পাতাতেও চিকন ব্রাশের সাহায্যে ওই শেইডের শ্যাডো লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে চোখ দেখতে উজ্জ্বল দেখাবে।
Read More

নেক্সাস ৫ ডিভাইসের জন্য সেরা কিছু কাস্টম রম

নেক্সাস ৫ ডিভাইসের জন্য সেরা কিছু কাস্টম রম
1

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারের এক্সপেরিয়েন্স সর্বোচ্চ পেতে সম্ভবত কাস্টম রম ব্যবহার করা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। চমৎকার সব ফিচার সম্বলিত বিভিন্ন কাস্টম রম ব্যবহার করার পরেই যেন অ্যান্ড্রয়েডের প্রকৃত মজা উপলব্ধি করা যায়। যদিও স্টক রমের মত কাস্টম রমগুলো পারফেক্ট হয়না তবে এগুলো ডিভাইসের বিভিন্ন রেস্ট্রিকশন ভেঙ্গে দিয়ে এবং ডিভাইসের নতুন সব ফিচার আনলক করে পুরাতন ডিভাইসকেই যেন করে ফেলে একবারেই নতুন। তাই আজকে আমি গুগলের বহুল জনপ্রিয় একটি ডিভাইস নেক্সাস ৫ ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছি নেক্সাস ৫ ডিভাইসের জন্য তৈরি সবচাইতে ভালো কিছু কাস্টম রম। চলুন, জেনে নেয়া যাক সেই রমগুলো সম্পর্কে।

Cataclysm

আপনি যদি স্টক ললিপপের একজন অন্ধ ভক্ত হয়ে থাকেন তবে আপনার অবশ্যই Cataclysm কাস্টম রম ব্যবহার করে দেখা উচিৎ। কেননা, চমৎকার এই কাস্টম রমটি আপনাকে তো স্টক ললিপপের অসাধারণ এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করবেই, সেই সাথে বেশ কিছু নতুন সুবিধাও আনলক করে আপনার সুবিধা করে দিবে। এই কাস্টম রমটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ইচ্ছা মত যে কোন ধরণের ছোট খাটও ললিপপের ইন্টারফেসের অ্যাসপেক্টগুলোকে টুইক করতে পারবেন। লকস্ক্রিনের অপাসিটি থেকে শুরু করে নোটিফিকেশন লেড পর্যন্ত – বলতে গেলে এমন কিছুই নেই যা আপনি এই কাস্টম রমটিতে নিজের ইচ্ছামত টুইক করতে পারবেন না। তাই, এই কাস্টম রমটি ব্যবহার করার সময় কখনোই আপনি মূল গুগলের অপারেটিং সিস্টেমটির রেস্ট্রিকশনগুলো ফেস করবেন না।
2
Cataclysm কাস্টম রমটির ডেভেলপাররা অনেক বেশি পরিশ্রমী এবং তারা সবসময় চেষ্টা করে থাকে তাদের গ্রাহকদের লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেমের স্বাদ পাইয়ে দিতে। তাই, এখনও যখন অনেক ডিভাইসেই ললিপপ ৫.১ আপডেটটি পায়নি তখন বেশ কিছু সময় আগেই (প্রায় দেড় মাস) Cataclysm কাস্টম রমের ডেভেলপাররা অ্যান্ড্রয়েড ৫.১ ভার্সনের উপর ভিত্তি করে একটি আপডেট প্রদান করেছিলো।
আপনারা যারা এখনও এই কাস্টম রমটি ব্যবহার করে দেখেননি তারা এক্সডিএ ডেভেলপারসের ফোরাম থেকে সহজেই এই রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ফ্ল্যাশ পদ্ধতি জানতে পারবেন।

LiquidSmooth

নেক্সাস ৫ ডিভাইসের জন্য আরও একটি চমৎকার কাস্টম রম হচ্ছে LiquidSmooth, যার মূল বেস ভার্সন বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েডের ললিপপ। এই কাস্টম রমটি ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার ডিভাইসের বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয়গুলো পরিবর্তন (টুইক) করতে পারবেন, যেমন ধরুন – ব্যাটারি ইন্ডিকেটর, সিগনাল বারস সহ আরও অনেক কিছুই, সাথে যুক্ত রয়েছে জনপ্রিয় স্লিম পাই ইউআই অপশনও। এছাড়াও এই কাস্টম রমটি আপনাকে নোটিফিকেশনের জন্য আপনার ইচ্ছামত সাউন্ড ডিজাইন করতে দেয় যার ফলে বিরক্তিকর ডিফল্ট নোটিফিকেশনগুলো থেকে আপনি মুক্তি পাবেন সহজেই।
3
LiquidSmooth কাস্টম রমটি লাইটওয়েট, স্ট্যাবল এবং অবশ্যই বেশ জনপ্রিয় একটি কাস্টম রম। এই কাস্টম রমটির জনপ্রিয়তার মূল কারণ হচ্ছে, রমটি চমৎকার ভাবে ডিভাইসের হার্ডওয়্যারগুলোকে ইউটিলাইজ করতে সক্ষম। যেমন ধরুন, আপনি ইচ্ছা করলেই ভলিউম রকারকে ব্যবহার করতে পারবেন মিডিয়া কন্ট্রোলার হিসেবে। চলুন, রমটির কিছু সুবিধা একনজরে দেখে নেয়া যাক
সুবিধা সমূহ:
  • Linaro এবং Code Aurora অপটিমাইজেশন
  • SlimPie
  • সায়ানোজেন মোড ১২ থিম এঞ্জিন
  • কাস্টম ন্যাভিগেশন বার অপশন
  • AOKP সিস্টেম অ্যানিমেশন কনট্রোল
  • লিস্ট অ্যানিমেশন ভিউ এবং ইন্টারপোলেটর
  • দুর্বল ওয়াই ফাই কানেকশনকে অ্যাভোয়েড করার সুবিধা
  • SuperSu ইন্টারগ্রেটেড
  • কুইক সেটিংসের জন্য লং ক্লিক সুবিধা
  • সেটিংস প্যানেলে LockClock অপশন সুবিধা
  • OmniRoms পারফর্মেন্স কনট্রোল
  • অ্যাপ সার্কেল সাইডবার
  • চমৎকার গেসচার সুবিধা
  • গেসচার আনলক সুবিধা
  • ব্যাটারি আইকন অপশন
  • SLimRoms Headsup কাস্টমাইজেশন সুবিধা
  • স্ক্রিনশট নয়েজ ডিজঅ্যাবল সুবিধা
  • কল ব্ল্যাক লিস্ট অপশন
  • এসএমএস রেট লিমিটিং অপশন
  • বিল্ট ইন সুপারইউজার, সাথে রুট এক্সেস সুবিধা
  • স্প্যাম নোটিফিকেশনের ক্ষেত্রে ফিল্টার সুবিধা
  • নিরাপদ হেডসেট ভলিউম অপশন
  • ০, ৯০, ১৮০ এবং ২৭০ ডিগ্রি কাস্টমাইজেবল রোটেশন সুবিধা
  • ভলিউম রকার ওয়েক আপ সুবিধা
  • IME সুইচার নোটিফিকেশন কনট্রোল সুবিধা
  • ফুলস্ক্রিন কীবোর্ড ডিস্যাবল অপশন
  • সায়ানোজেন মোডের প্রাইভেসি গার্ড সুবিধা
  • ডার্ক ইউআই
  • পার্টিশন সাইজ ইনফো
  • লিকুইডস্মুথ স্ট্যাটস এবং আপডেটার
এছাড়াও, LiquidSmooth রমটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং ফ্লাশের প্রসিডিউর অনুসরণ করতে আপনারা এক্সডিএ ডেভেলপারসের ফোরাম থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

CyanogenMod

শুধুমাত্র নেক্সাস ৫ ডিভাইসই নয়, বরং বলতে গেলে প্রায় সকল স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেই বা এক কথায় অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জগতে থাকা সবগুলো কাস্টম রমের মাঝে যদি যেকোনো একটিকে সেরা উপাধি দেয়া যায় তবে সেটা হচ্ছে ‘সায়ানোজেন মোড’ কাস্টম রম। এর জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে অনেক কারণও। হাজারো কাস্টমাইজেশন সুবিধা রয়েছে এই কাস্টম রমটিতে, এবং এই কাস্টম রমটি এক্সট্রিমলি স্ট্যাবল। এতটাই স্ট্যাবল যার কারণে কিছু ডিভাইসের নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ তাদের ডিভাইসে এই কাস্টম রমটি প্রি-ইন্সটল করে দিয়ে থাকেন, উদাহরণস্বরূপ – Oppo এবং OnePlus। শুধু মাত্র কাস্টম রম ডেভেলপ যে করে সায়ানোজেন মোড টিম তাই নয়, বরং এদের বিশাল কমিউনিটি নতুনদেরও ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক নানান রকম সাহায্য করে থাকে।
4
সায়ানোজেন মোড একটি ফাস্ট এবং স্ট্যাবল কাস্টম রম এবং অবশ্যই আপনি যদি কাস্টম রম ব্যবহারের ক্ষেত্রে একেবারেই নতুন হয়ে থাকেন তবে সেক্ষেত্রে এই রমটি দ্বারা যাত্রা শুরু করাই সবচাইতে শ্রেয় হবে। কেননা, অন্যান্য বাগি রম গুলো প্রথমে ব্যবহার করলে কাস্টম রমের উপর থেকে আপনার মন উঠে যেতে পারে! বর্তমানে সায়ানোজেন মোডের সর্বাধুনিক ভার্সন হচ্ছে CyanogenMod 12 এবং এটি মূলত অ্যান্ড্রয়েডের ললিপপের উপর বেস করেই তৈরি করা হয়েছে, তাই বলতে গেলে সর্বাধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ললিপপের আপডেট সহ অন্যান্য কাস্টমাইজেশন সুবিধা ব্যবহার করতে চাইলে এর মত রম খুব কমই পাবেন।
সায়ানোজেন মোড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ঘুরে আসতে পারেন সায়ানোজেন মোডের ওয়েবসাইট থেকে, এবং ডাউনলোড করতে পারেন এই লিংক থেকে।

Elix-R

Elix-R কাস্টম রমটি একটি সিম্পল এবং বেশ এফিসিয়েন্ট একটি কাস্টম রম যা আমি এমন ব্যবহারকারীদের রেকমেন্ড করতে চাই যারা যথাসম্ভব কম প্রি-ইন্সটল্ড অ্যাপ চায় এবং একই সাথে স্মুথ স্মার্টফোন এক্সপেরিয়েন্স পেতে চায়। এই কাস্টম রমের ডেভেলপারদের মূল উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণ স্টক রমের উপর ভিত্তি করে একটি কাস্টম রম নির্মাণ করা যার মধ্যে থেকে স্টক রমের বিরক্তিকর সকল ফিচার সমূহ বাদ দেয়া যায় এবং খুবই সিম্পল একটি কাস্টম রম ব্যবহারকারীদের উপহার দেয়া যায়।
5
শেষ পর্যন্ত, Elix-R রমটিতেও নিচের দিকে অ্যান্ড্রয়েড ললিপপের বাটন যুক্ত করা হয়েছে যা রমটিতে যোগ করেছে চমৎকার একটি ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন টাইপ লুক। চলুন, রমটির সুবিধা সমূহ সংক্ষেপে জেনে নেয়া যাক।
সুবিধা সমূহ:
  • বেজড অন ১০০% স্টক
  • ফ্লাট ইউআই
  • মুনশাইন আইকন
  • কিটক্যাট স্টাইল থিমড
  • আপ-টু-ডেট
  • ছোট আকারের ন্যাভিগেশন বার
  • কাস্টম সফট কী সমূহ
  • নতুন ইউআই সাউন্ড
  • স্মুথ স্ক্রিলিং হ্যাক
  • Roboto Condensed ফন্ট
  • চমৎকার সব ওয়ালপেপার
  • লেটেস্ট মটোরোলা গ্যালারী
  • এলিমেন্টাল এক্স কার্নেল
  • পারফর্মেন্স এবং ব্যাটারি লাইফের মধ্যে চমৎকার ব্যালেন্স
  • S2S এবং S2W এনাবল্ড
  • ভাইপার ফর অ্যান্ড্রয়েড
  • আপডেটেড অ্যাড্রেনো ড্রাইভার
  • অল রোটেশন
  • ডেলবিক অপটিমাইজেশন
  • বায়োনিক অপটিমাইজেশন
  • এআরটি
রমটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ঘুরে আসতে পারেন এক্সডিএ ডেভেলপারদের ফোরাম থেকে। বিস্তারিত তথ্য এবং ফ্লাশিং গাইড সবই পাবেন ফোরামে।

Paranoid Android

অনেক ডেভেলপারদের জন্যেই এই কাস্টম রমটি একটি আদর্শ, এবং এটি একটি ওপেন সোর্স রম। আর ওপেন সোর্স হবার কারণেই মূলত এটি প্রায় সবসময়ই আপডেট হচ্ছে এবং আপডেট মানেই এখানে ইমপ্রুভমেন্ট। প্যারানয়েড অ্যান্ড্রয়েডই প্রথম কাস্টম রম যেখানে সর্বপ্রথম পাই মেন্যু ব্যবহার করা হয়। এই কাস্টম রমটি বেশ স্ট্যাবল এবং এটি সর্বশেষ আমার জানামতে অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট (৪.৪.৪) এর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে।
6
প্যারানয়েড অ্যান্ড্রয়েড কাস্টম রমটিতে আপনি ইচ্ছা করলেই কিটক্যাটের হলো ডিজাইনের মূল কালার পরিবর্তন করতে পারবেন এবং অন্যান্য যে কোন কাস্টম রমের প্রায় যেকোনো ফিচারও যুক্ত করতে পারবেন। এই কাস্টম রমটি ওটিএ সুবিধা সাপোর্ট করে এবং এর ডেভেলপাররা প্রায় রেগুলারই আপডেট প্রদান করে থাকেন। এই কাস্টম রমটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ঘুরে আসতে পারেন তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে।

SimKat Stable 6.0

SlimKat কাস্টম রমটি স্লিমের কিটক্যাটের একটি ভার্সন। এই রমটি মূলত এর চমৎকার কার্নেল এবং সিস্টেমের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও এই কাস্টম রমটি চমৎকার স্ট্যাবল এবং এনার্জি ফ্রেন্ডলি। আপনারা যারা ব্যাটারি লাইফ নিয়ে চিন্তিত থাকেন এবং ব্যাটারি লাইফ বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন রকম টুল ব্যবহার করেন তারা এত ঝামেলা না করে এই কাস্টম রমটি ব্যবহার করে দেখুন, ভালো ফল পাবেন।
7
SlimKat কাস্টম রমটিও চমৎকার পার্সোনালাইজেশনের সুবিধা প্রদান করে থাকে। আপনি এই রমটিতে যেকোনো কিছুর শর্টকাট বলতে গেলে যেকোনো স্থানে খুব সহজেই ক্রিয়েট করতে পারবেন, যেমন ধরুন, পাই মেন্যুতে, হার্ডওয়্যার বাটনে, ন্যাভিগেশন মেন্যুতে, লকস্ক্রিনে এবং এমনকি নোটিফিকেশন প্যানেলেও! আর যেকোনো ভাবে টুইক করতে পারাটাই এর সবচাইতে চমৎকার দিক।
এই রমটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং ইন্সটল করতে ঘুরে আসুন এই লিংকটি থেকে।

স্টক অ্যান্ড্রয়েড এবং Franco Kernel

আপনারা যারা সবকিছুই নিখুঁত চান তাদের জন্য মূলত স্টক অ্যান্ড্রয়েড ছাড়া গতি নেই। তাই আপনারা যদি স্টক রমই ব্যবহার করতে চান এবং সাথে কাস্টম রমের বাড়তি সুবিধাগুলোও ব্যবহার করতে চান তবে একটি ভালো কার্নেল ইন্সটল করা ছাড়া আপনার গতি নেই। আর, নেক্সাস ৫ ডিভাইসের জন্য ফ্র্যাঙ্কো কার্নেলটি হাইলি রেকমেন্ডেড একটি কার্নেল। চমৎকার এই কার্নেলটির জনপ্রিয়তার পেছনে মূলত কাজ করে থাকে এর এনার্জি এফিসিয়েন্সি, আর এছাড়া অন্যান্য সুবিধা তো রয়েছেই। তাই, স্টক অ্যান্ড্রয়েডের সর্বোচ্চ মজা নিতে আজই ইন্সটল করে নিতে পারেন এই কার্নেলটি।
androidpit-franco-kernel-w628
ফ্র্যাঙ্কো কার্নেলের একটি ডেডিকেটেড অ্যাপলিকেশন রয়েছে গুগল প্লে স্টোরে যা আপনাকে এর আপডেটগুলো খুব সহজ এবং নিরাপদ ভাবে প্রদান করবে, এমনকি এর ফলে আপনাকে ম্যানুয়ালি ফার্মওয়্যার ফ্লাশও করতে হবেনা। বিস্তারিত জানতে এক্সডিএর এই ফোরামটি ফলো করুন।

শেষ কথা:

আগেও বলেছি, আবারও বলছি। কাস্টম রম যতই শক্তিশালী এবং চমৎকার হোক তা কখনই স্টক রমের মত পারফেক্ট হয়না। সামান্য হলেও বাগ থেকে যায়। এবং কাস্টম রম বা কার্নেল ফ্ল্যাশ করার সময় অনেকে তাদের ডিভাইসগুলো সাময়িক বা পার্মানেন্টভাবে ব্রিক করে ফেলেন। তাই এই পোস্টটি পড়ার পর যদি কেউ কাস্টম রম ব্যবহারের কথা চিন্তা করে থাকেন তবে বলবো, ‘ভাই, একটু সাবধানে কাজটা করবেন। ক্ষতি হলে তা এক্সডিএ বা আমার পক্ষে ঠিক করা সম্ভব নয়!’ অবশ্য, মন দিয়ে কোন রকম স্টেপ মিস না করলে কোন রকম সমস্যা আপনাকে ফেস করতে হবেনা। যাই হোক, আজ এ পর্যন্তই। ভালো থাকুন সবাই
Read More

[Important Android app Review ] একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করেনিজেই হন নিজের সিমের কাস্টমার কেয়ারম্যানেজার…

[Important Android app Review ] একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করেনিজেই হন নিজের সিমের কাস্টমার কেয়ারম্যানেজার…
আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা সবাই
কেমন আছেন, আশা করি খুব
ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময়
ভালো থাকেন এই কামনা রইলো।
আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম
এন্ড্রয়েড ইউজারদের জন্য দারুন এক
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। এপ্লিকেশনটির
নাম e-Care BD।
এপ্লিকেশনটি পাওয়া যাচ্ছে এখন গুগল প্লে
স্টোরে । যদি কেউ প্লে স্টোর থেকে
ডাউনলোড করতে না পারেন তাহলে এখান
থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন. ….
ডাউনলোড (1.5 MB)
এপ্লিকেশনটিতে যা যা থাকছেঃ-
আপনার মোবাইলের গ্রমিন, রবি, এয়ারটেল এবং বালালিংক সিম এর বর্তমান সকল অফার। যেমন, বন্ধ সিমের অফার, নতুন সিমের অফার, রিচার্জ অফার, ব্যবহারের উপর অফার সব কিছুই জানতে পারবেন।
image
আপনার সিমের সকল তথ্য– যেমনঃ
১। লাস্ট ১ মাসের রিচার্জ দেখতে পারবেন।
২। আপনার সিমের FnF ফ্রিতে চেইঞ্জ,
ডিলিট এবং অ্যাড করতে পারবেন।
৩। আপনার সিমের ১ মাসের সকল
Incoming এবং Outgoing কল দেখতে
পারবেন।
৪। আপনি যদি e-Care সার্ভিসটি ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার সিম চুরি হয়ে গেলেও যে কোন সময় আপনি সিমটি তুলতে পারবেন। কারণ সিমের সকল তথ্যই আপনি এই এপ্লিকেশনের মাধ্যমে দেখতে পারবেন।
৫। আপনার সিম এখন বর্তমানে কোন
প্যাকেজে আছে সেটা জানতে পারবেন।
৬। কোন প্যাকেজে কি রকম কল রেট সুবিধা জানতে পারবেন। এক কথায় আপনার সিমের কাস্টমার ম্যানেজার আপনি ই হয়ে যাবেন।
আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং
এপ্লিকেশনটি প্রত্যেক এন্ড্রয়েড ইউজার
এর ই কাজে লাগবে।
আর কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন…
সবাইকে ধন্যবাদ। সুস্থ্য থাকুন,ভালো
থাকুন এবং সব সময় আইটি প্রযুক্তির এর সাথেই থাকুন।
Read More

আনইনষ্টল করে ফেলুনআপনার এন্ড্রয়েডডিভাইসের SystemApps সমূহ

আনইনষ্টল করে ফেলুনআপনার এন্ড্রয়েডডিভাইসের SystemApps সমূহ
স্যামসাং, আসুস এই সব ফোনে হাজার
হাজার এ্যপ বিল্ট ইন থাকে। এগুলো
মূলত System Apps. আবার বিভিন্ন
রমে অনেক অপ্রয়োজনীয় এ্যপস থাকে
যার কোনো দরকার হয় না। শুধু শুধু
জায়গা দখল করে এবং ডিভাইস টি স্লো
করে দেয়।
এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে
আপনাকে প্রথমেই রুট ইউজার হতে হবে।
তারপর Link 2SD নামক একটি এপিকে
নামাতে হবে।
Link 2SD ডাউনলোড করতে এখানে
ক্লিক করুন।
যেভাবে সিস্টেম এ্যপস সমূহ আনইনষ্টল করবেন-
# Link 2SD এ্যপটি ওপেন করুন।
image
# রুট পারমিশন চাইবে, গ্রান্ট করুন।
# তারপর যে সিস্টেম এ্যপ টি আনইনষ্টল করতে চান সেটির উপর কিছু ক্ষন ট্যাপ করে রাখুন।
# তারপর নিচের স্কিনশর্টের মত অনেক গুলো অপশন পাবেন।
image
# তারপর আনইনষ্টল এ ক্লিক করুন।
# তারপর আপনাকে ওয়ানিং দিবে, আপনি ওকে দিন।
image
# আনইনষ্টল হয়ে গেলে ফোনটি রিস্টার্ট দিন।
# তারপর ফোনটি অন হলে ওই
সিস্টেম এ্যপ টি আনইনষ্টল হয়ে যাবে।
বিদ্র: কিছু কিছু সিস্টেম এ্যপস আছে যেগুলো আনইনষ্টল করলে, হয়
আপনার ডিভাইস ব্রিক করবে বা বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সিস্টেম এ্যপস আনইনষ্টল করার পূর্বে বুঝে শুনে আনইনষ্টল করুন।
Read More

অনলাইনে পিএইচপি (PHP) শেখার ১২ টিওয়েব সাইট –

অনলাইনে পিএইচপি (PHP) শেখার ১২ টিওয়েব সাইট –
image
অনলাইনে পিএইচপি (PHP) শেখার ১২ টি
ওয়েব সাইট সম্পর্কেওয়েব ডিজাইনিং এন্ড
ডেভেলপমেন্টের জগত অনেক বিশাল ও
ব্যাপক। এইচ টি এম এল (HTML) এবং সি
এস এস (CSS) ব্যবহার করে সহজেই একটি
সাইটের স্ট্যাটিক ডিজাইন তৈরি করা সম্ভব, কিন্তু এ ধরণের পেজে প্রোগ্রামিং বা লজিক
ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায় না। এই
জগতেরই অবিচ্ছেদ একটি অংশ হচ্ছে ওয়েব
প্রোগ্রামিং। প্রোগ্রামিং সুবিধা যুক্ত
ডাটাবেস নির্ভর ডাইনামিক ওয়েব সাইট
তৈরির জন্য পি এইচ পি (PHP)
হাইপারটেক্সট প্রিপ্রসেসর (Hypertext
Preprocessor) ব্যবহার করা হয়। সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবেও অধিক পরিচিত এটি। ডাইনামিক এবং ইন্ট্রাকটিভ ওয়েব সাইট তৈরির ক্ষেত্রে পি এইচ পি একটা
শক্তিশালি ল্যাঙ্গুয়েজ। ওপেন সোর্স
জেনারেল পারপোজ স্ক্রিপ্টিং ল্যঙ্গুয়েজ
হওয়ায় ওয়েব প্রোগ্রামারদের কাছে বেশ
জনপ্রিয় পি এইচ পি । এছাড়া পি এইচপি
ওয়েবে তথ্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ
নিরাপত্তা প্রদান করে। তাই একজন ভাল
মানের ওয়েব ডেভলপার হিসেবে নিজেকে তৈরি করার জন্য PHP শেখার কোন বিকল্প নেই।
যারা এইচ টি এম এল (HTML) এবং সি এস
এস (CSS) জানেন, অনলাইনে PHP শেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং যারা ওয়েব
প্রোগ্রামিং শেখার খুব আগ্রহ আছে কিন্তু শুরু করতে চাইছেন তাঁরা সংগ্রহে রাখতে পারেন নিচের ১২ টি ওয়েব সাইট।
১। http://www.w3schools.com/PHP/DEfaULT.asP
২। http://php.net/manual/en/index.php
৩। http://stackoverflow.com/
৪। http://www.learnphponline.com/
৫। http://www.phpbuddy.com/
৬। http://www.tizag.com/phpT/
৭। http://php.about.com/
৮। http://devzone.zend.com/
৯। http://www.tutorialized.com/
tutorials/PHP/1
১০। http://www.phpbuilder.com/
১১। http://www.phpedit.com/en
১২। http://www.developertut
orials.com/category/tutorialsphp/
Read More

সবচেয়ে সহজ উপায়ে আয় করুন microworkers থেকে।কোন প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়াই।

সবচেয়ে সহজ উপায়ে আয় করুন microworkers থেকে।কোন প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়াই।
পোস্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পরুন।। আজকে যে ওয়েবসাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব তাতে কাজ করার জন্য কোন
বিড বা আবেদন করতে হয় না। অর্থাৎ ইচ্ছে করলে এই মূহুর্ত থেকে কাজ শুরু করে দেয়া যায়। আর কাজগুলোও অত্যন্ত সহজ। সাইটটি হচ্ছে মাইক্রোওয়ার্কারস http://www.microworkers.com .
image
microworkers কি ?
microworkersপ্রথম দর্শনেই সাইটটিকে
সহজবোধ্য মনে হবে। মাইক্রোওয়ার্কারস সাইটের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই সাইটের
কাজগুলো অত্যন্ত ছোট ছোট। এক একটি কাজ করতে ৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে। প্রতিটি কাজের মূল্য ০.১০ ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৯.৭৫ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। সাইটে প্রতিদিনই নতুন নতুন কাজ আসে। এখানে একটি কাজ কেবলমাত্র একবারই করা
যায়। আরো জানতে দেখুন
এই ইউটিউব ভিডিওটি
মোট আয় ৯ ডলার হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে সার্ভিসের মাধ্যমে উত্তোলন যায়।
মাইক্রোওয়ার্কারস সাইটে একজন
ফ্রিল্যান্সারকে Worker এবং এবং একজন
ক্লায়েন্টকে Employer হিসেবে উল্লেখ করা হয়। Worker হিসেবে কাজ শুরু করার পূর্বে প্রথমে সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।
কিভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হবে জানতে
দেখুন
Youtube Video টি
এরপর মেনু থেকে Available Jobs লিংকে
ক্লিক করে সকল কাজগুলো দেখা যাবে। প্রতিটি কাজের শিরোনামের সাথে কয়েকটি তথ্য পাওয়া যায় – কাজের মূল্য (Payment), শতকরা
কতজনের কাজ ক্লায়েন্ট গ্রহণ করেছে
(Success Rate), কাজটি করতে আনুমানিক কত মিনিট লাগতে পারে (Time), কতজন এ পর্যন্ত কাজটি করছে (Done) ইত্যাদি। কোন একটি কাজের শিরোনামের উপর ক্লিক করে
সেই কাজের বিস্তারিত আরো তথ্য জানা যাবে। এর মধ্যে “What is expected from workers?” অংশ থেকে কাজের বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যাবে। কাজটি যে আপনি যথাযথভাবে শেষ করেছেন তা প্রমাণ দিতে কি কি তথ্য প্রদান করতে হবে তা “Required proof that task was finished?” অংশের
মাধ্যমে জানা যাবে। সবশেষে “I accept this job ” লিংকে ক্লিক করে একটি টেক্সটবক্সে আপনার কাজের প্রমাণগুলো দিতে হবে। কোন কাজ করতে না পারলে “Not interested in this job” লিংকে ক্লিক করে বের হয়ে যাওয়াই
ভাল, সেক্ষেত্রে এই কাজটি আপনার
“Available Jobs” পাতায় আর কখনও দেখাবে না।
কাজের প্রকারভেদ: এবার দেখা যাক সাইটে কি কি ধরনের কাজ পাওয়া যায় এবং সেগুলোর মূল্য সাধারণত কত হয় –
Forums posting ($0.10 – $0.15): এ ধরনের কাজের জন্য কোন একটি ফোরামে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে এবং Signature হিসেবে ক্লায়েন্টের কোন ওয়েবসাইটের লিংক দিতে হবে। এরপর ওই ফোরামের এক বা একাধিক
পাতায় স্বামঞ্জস্যপূর্ণ মন্তব্য পোস্ট করতে হবে।হাতে কলমে কাজ দেখতে পারেন এখান থেকে
Bookmark a page ($0.10 – $0.20)
: ক্লায়েন্টের কোন একটি সাইটকে অন্য একটি সাইটে বুকমার্ক করতে হবে। এ ধরনের বুকমার্ক সাইটের মধ্যে রয়েছে digg.com , delicious.com বা mixx.com , যা ক্লায়েন্ট কাজের বিবরণীতে উল্লেখ করে দিবে। বুকমার্ক
করার পূর্বে ওই সাইটে আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে।হাতে কলমে কাজ দেখতে পারেন  এখান থেকে
Signup ($0.10 – $0.20): এক্ষেত্রে
নির্দিষ্ট কোন সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন করার সময় আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। এ ধরনের কাজ করার জন্য
নিজের ব্যক্তিগত ইমেইল ঠিকানা দেয়া ঠিক হবে না। এজন্য পৃথক একটি ইমেইল একাউন্ট খুলে সেটি দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করা উচিৎ। অন্যথায় স্পাম ইমেইলের কারণে আপনার দরকারী ইমেইল
খোঁজে পাবেন না।হাতে কলমে কাজ দেখতে
পারেন  এখান থেকে
YAHOO ANSWER: এগুলো একটু উচুমানের। হাতে কলমে কাজ দেখতে পারেন এখান থেকে
Comment on other blog ($0.10 – $ 0.15): এই কাজে ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটে গিয়ে এক বা একাধিক মন্তব্য দিতে হবে। মন্তব্যগুলো সাধারণত দুই-এক লাইনের হবে এবং ওই
ওযেবসাইটের বিষয়বস্তুর সাথে স্বামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।হাতে কলমে কাজ দেখতে পারেন এখান থেকে
Download and/or Install ($0.25 – 0.35): এই কাজে কোন সফটওয়্যার শুধুমাত্র ডাউনলোড এবং কোন কোন সময় ইন্সটলও করতে হয়।হাতে কলমে কাজ দেখতে পারেন এখান থেকে
Click and Search ($0.10 – $0.15) : এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি সাইটের লিংক দিবে, যাতে ভিজিট করে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ দিয়ে সার্চ করতে হবে। সব শেষে ক্লায়েন্টের বর্ণনা অনুযায়ী এক বা একাধিক বিজ্ঞাপনে ক্লিক
করতে হবে।এটা নিজেই বুঝতে পারবেন।
book ($0.15 – $0.20): এ ধরনের
কাজের মধ্যে রয়েছে ক্লায়েন্টকে ফেসবুকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা বা ক্লায়েন্টের Fan হওয়া অথবা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার Wall এ পোস্ট করা।
Twitter ($0.15 – $0.20): এক্ষেত্রে
twitter.com এ একটি একাউন্ট থাকতে হবে এবং ক্লায়েন্টের একাউন্টকে Follow করতে হবে অথবা নিদিষ্ট কোন বিষয়ে পোস্ট করতে হবে।
Write an article ($0.50 – $1.75)
: মাইক্রোওয়ার্কারসে প্রাপ্ত কাজগুলোর মধ্যে এই ধরনের কাজ অর্থাৎ কোন বিষয়ে ইংরেজীতে আর্টিকেল লিখে সবচেয়ে বেশি আয় করা যায়। লেখাগুলো ৫০ শব্দ থেকে শুরু করে ৫০০ শব্দের মধ্যে হয়ে থাকে। এ ধরনের কাজে
এক দিকে যেমন ভাষাগত জ্ঞান বৃদ্ধি পায় তেমনি নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। তবে যাদের ইংরেজীতে লেখায় দক্ষতা আছে তারাই কেবল এ ধরনের কাজ করতে পারে। লেখায় তথ্য সংযোগের জন্য ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে অন্যান্য
ওয়েবসাইটের সহায়তা নেয়া যাবে, তবে আপনার লেখাটা অবশ্যই মৌলিক হতে হবে। লেখা মৌলিক হল কিনা তা
www.copyscape.com
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যাচাই করা যাবে।
Blog/site Owners ($0.25 – $0.80) : অনেক সময় শুধু লিখলেই হবে না, লেখাটা আপনার জনপ্রিয় কোন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে। এজন্য এধরনের কাজের নামের সাথে
PR2+ PR3+, PR4+ ইত্যাদি লেখা দেখতে পাবেন। PR শব্দের মানে হচ্ছে Page Rank, আর PR2+ শব্দের মানে হচ্ছে যেসকল ওয়েবসাইটের পেইজ রেংক ২ বা তার অধিক। এটি গুগলের একটি মানদন্ড যা কোন ওয়েবসাইট কতটুকু জনপ্রিয় তা নির্ধারণ করতে ব্যবহার
করা হয়। একটি ওয়েবসাইটের পেইজ রেংক কত তা
www.prchecker.info
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যায়। এ ধরনের কাজ শুরু করার
পূর্বে www.blogger.com ওয়েবসাইটে গিয়ে বিনামূল্যে আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। প্রথম অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই পেইজ রেংক শুণ্য থাকবে। কিন্তু আপনি যদি নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটটিতে
বিভিন্ন বিষয়ে ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখেন তাহলে কয়েক মাস পর পেইজ রেংক বাড়তে থাকবে। লেখার পাশাপাশি ভাল রেংকের কয়েকটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক বিনিময় করতে পারলে পেইজ রেংক আরো তাড়াতাড়ি বাড়তে থাকবে।
Post an Ad on Craigslist ($0.25 – $ 0.75): www.craigslist.org হচ্ছে শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। এই ধরনের কাজের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্টের প্রদত্ত কোন পণ্যের বিজ্ঞাপণ craigslist.org সাইটে প্রকাশ করতে হয়।
এজন্য পূর্বেই সাইটটিতে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:এই সাইটে কাজ করার সময় কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলে
ঝামেলাপূর্ণভাবে কাজ করতে পারবেন  কোন অবস্থাতেই একাধিক একাউন্ট তৈরি করার উচিৎ নয়। একজন ব্যবহারকারী একাধিক একাউন্ট তৈরি করলে তার সবগুলো একাউন্ট বন্ধ করে
দেয়া হয়।একটি নির্দিষ্ট কাজ একবারের বেশি কখনও করতে পারবেন না। তবে একই ধরনের অন্য কাজ করতে কোন বাধা নেই।কাজ না বুঝে কখনও কাজ জমা দিবেন না। প্রতিটি কাজের শেষে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ পছন্দ হলে “Satisfied” দিবে, অথবা অপছন্দ হলে “Not
Satisfied” রেটিং দিবে। এই দুই ধরনের রেটিং এর তুলনাকে “Success Rate” বলা হয়। গত ৩০ দিনে আপনি যদি ৫ টি কাজ সম্পন্ন করেন এবং সেক্ষেত্রে আপনার “Success Rate” যদি
৭৫% এর নিচে হয়, তাহলে পরবর্তী ১ থেকে ৩০ দিন আপনি আর কোন কাজ করতে পারবেন না।
তাই শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কোন কাজ করা
উচিৎ এবং কাজ শেষে ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রমাণ উপস্থাপন করা আবশ্যক।কখনও যদি “Success Rate” ৭৫% এর কম হয়ে যায়,
তাহলে হতাশ না হয়ে দুই-একদিন অপেক্ষা করে আবার কাজ করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখুন।
নতুন ব্যবহারকারীরা প্রথম প্রথম একদিনে সর্বোচ্চ ৫ টি কাজ করতে পারবেন। এরপর ক্লায়েন্টের রেটিং এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
১০ টি কাজ করার পর এই সীমাটি আস্তে
আস্তে বৃদ্ধি পাবে।কখনও যদি মনে করেন আপনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন কিন্তু ক্লায়েন্ট আপনাকে “Not Satisfied” রেটিং দিয়েছে তাহলে “Submit a Complain” লিংকের মাধ্যমে আপনার অভিযোগ সাইটের কর্তৃপক্ষকে
জানাতে পারবেন।কাজের প্রমাণ হিসেবে কখনও ভূয়া তথ্য প্রদান করবেন না, এ ধরনের কাজ তিনবার করলে একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।যে সকল কাজে IP এড্রেস দিতে হয় সেসব কাজ না করাই ভাল। কারণ আমাদের দেশের ইন্টারনেট
প্রোভাইডাররা গ্রাহকদেরকে শেয়ারকৃত IP এড্রেস দিয়ে থাকে। ফলে আপনার মত একই ধরনের ইন্টারনেট সংযোগ আছে এরকম কেউ সেই কাজটি পূর্বে করে থাকলে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ গ্রহণ করবে না। আমাদের দেশে বিশষত গ্রামীণফোন বা সিটিসেলের ইন্টারনেট ব্যবহাকারী বেশি হওয়ায় এই সমস্যাটা তাদের
ক্ষেত্রে বেশি হবে।অর্থ উত্তোলন:
শুধুমাত্র “Satisfied” রেটিং পেলেই সেই কাজের টাকা আপনার একাউন্টের ব্যালেন্সের সাথে যুক্ত হবে।তিনটি পেমেন্ট পদ্ধতির যে কোনটিতে টাকা
তুলতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিতে হয়। মানিবুকার্স এবং পেপাল পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।একাউন্টের ব্যালেন্স ৯ ডলারের উপর হলেই কেবলমাত্র টাকা তুলতে পারবেন। সাথে ফি দেবার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ একাউন্টে থাকতে
হবে।প্রথম Withdraw করার আবেদনের সময় আপনার বাসার ঠিকানায় চিঠির মাধ্যমে একটি PIN নাম্বার পাঠানো হবে। এই নাম্বারটি পরবর্তীতে সাইটে প্রবেশ করাতে হবে। কেউ একাধিক একাউন্ট তৈরি করেছে কিনা তা যাচাই করতে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয়। PIN
নাম্বারের চিঠিটি আসতে ২০ থেকে ২৫ দিন সময় লাগতে পারে। সর্বোচ্চ ৫০দিন।একবার ঠিকানা যাচাই করার পর পরবর্তী Withdraw আবেদনের
০ দিন থেকে ৭ দিনের মধ্যে আপনাকে মূল্য
পরিশোধ করা হবে।আমাদের দেশের অনেক ফ্রিল্যান্সাররা ইতিমধ্যে এই সাইটে কাজ করছেন এবং তারা সাইট থেকে নিয়মিত টাকা পাচ্ছেন।তবে একটা বাস্তব সত্য হচ্ছে এই সাইট থেকে খুব বেশি পরিমাণে আয় করা যায় না।
যারা পড়ালেখা বা অন্য কাজের পাশাপাশি
ইন্টারনেট থেকে বাড়তি আয় করতে চান তাদের জন্য এই সাইট অবশ্যই আয়ের একটি ভাল উপায় হতে পারে।
লেখা পড়ে বুঝতে সমস্যা হতেই পারে।চিন্তার কোন কারন নেই।ভিডিও দেখুন। ইনশাল্লাহ সব পরিষ্কার বুঝতে পারবেন.
এমন আরো অনলাইনের আয়ের ব্যাপারে
বিস্তারিত জানতে জয়েন করতে পারেন এখানে
Read More

অনলাইনে যারা নতুন কাজ শিখবেন/কাজ করবেন তাদের জন্ন্য প্রয়োজনীয় কিছুPDF

অনলাইনে যারা নতুন কাজ শিখবেন/কাজ করবেন তাদের জন্ন্য প্রয়োজনীয় কিছুPDF
image
অনলাইনে কাজ করা যতটা আমরা নতুনরা সহজ মনে করি ততটা সহজ নয়।এখানে অনেক কষ্ট করতে হয়।কাজ শিখতে।
আমি আজ আপনাদের সাথে কিছু PDF শেয়ার করব । আমার জীবনে অনেক কাজে এসেছে আপনাদের ও কাজে আসবে ।কাজ শিখতে গেলে বা কাজ করতে গেলে এইসব বইগুলো আপনাকে অনেক সহায়তা করবে।
তো দেরি না করে নিচে থেকে বইগুলো ডাউনলোড করে ফেলুন।
image
১। প্রায় প্রতিদিনই নতুনদের মনে প্রস্ন জাগে  কি কাজ শিখলে ভাল হবে , কেমন করে শিখবেন, কতদিন সময় লাগবে ইত্যদি । আপনারা যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা এইখান থেকে বইগুলো ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
২। যারা ওয়েব ডিজাইন শিখতে চান তারা এই বইটি দেখুন
৩। যারা Joomla নিয়ে কাজ করতে চান তারা এই বইটি দেখুন।
৪। যারা Search Engine Optimization (SEO) নিয়ে কাজ করতে চান  তারা এই বইটি ডাউনলোড করুন
৫। যারা ইংরেজিতে আরো ভাল করতে চান
তাদের জন্ন্য এই বইটি
৬। যারা WordPress নিয়ে কাজ করতে চান তাদের জন্ন্য এই বইটি
৭। যারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শিখতে চান তাদের জন্য এই টিটরিয়াল
৮। যারা Powerpoint, Microsoft Word এর কাজ শিখতে চান তারা এটি দেখতে পারেন
যারা নতুন তারা অবশ্যই বইগুলো ডাউনলোড করে পড়বেন।আশা করি কাজে আসবে।যেকোন সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন।অথবা আমাদের ফেইসবুক পেইজগ্রুপে জানা।
Read More